বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সেচ্ছাসেবক দল যুক্তরাজ্যের উদ্যোগে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ৫৫তম জন্মদিন উপলক্ষে ২ দিন ব্যাপী কর্মসুচীর শেষ দিনে দেশনায়ক তারেক রহমান এর রাজনৈতিক ভাবনা শীর্ষক আলোচনা সভা অনুস্টিত হয় লন্ডনের বিএনপি কার্যালয়ে।
যুক্তরাজ্য স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি নাসির আহমেদ শাহীন এর সভাপতিত্বে এবং সাধারন সম্পাদক মোহাম্মদ আবুল হোসেনের পরিচালনায় অনুস্টিত সভায় প্রধান অতিথী হিসেবে উপস্তিত ছিলেন যুক্তরাজ্য বিএনপির সভপতি এম এ মালেক, সহ সভাপতি আবুল কালাম আজাদ, মুজিবুর রহমান মুজিব, প্রধান বক্তা যুক্তরাজ্য বিএনপির সিনিওর যুগ্ম সাধারন সম্পাদক পারভেজ মল্লিক।
বিশেষ অতিথী ভাইস প্রেসিডেন্ট তৈমুছ আলী, নাসিম আহমেদ চৌধুরী, আমিনুর রহমান আকরাম, সলিসিটার ইকরাম মজুমদার, যুগ্ম সাধারন সম্পাদক মিসবাহুজ্জামান সুহেল, যুবদলের সভাপতি রহিম উদ্দিন, সহ সাধারন সম্পাদক ফেরদাউস আহমেদ, আব্দুল বাছিত বাদশা, টিপু আহমেদ এজে লিমন, প্রচার সম্পাদক ডালিয়া লাকুরিয়া বিএনপির সদস্য শরিফুল ইসলাম রাজেদ আহমেদ, সাংস্কৃতিক সম্পাদক হাবিব মিয়া, স্বেচ্ছাসেবক সম্পাদক কামাল মিয়া, মহানগর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক খালেদ চৌধুরী স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ সভাপতি মুস্তাফিজুর রহমান ফেরদাউস, তুরন মিয়া, শাহ জামাল, যুগ্ম সম্পাদক সোলায়মান খান, আজিম উদ্দিন, তাজুল, আলম কোরেশী রানা, লাকী আহমেদ মুহন মিয়া, ম্যানচেস্টার বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক এমডি এনামুল হক, শ্রমিক দলের সামাদ মিয়া লন্ডন মহানগর বিএনপি রাজিব আহমদ, আব্দুল হক শাওন, জাহেদ আহমদ, করিম মিয়া, হোসেন আহমদ, মো:আনছার আহমদ, ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক মোঃ মুক্তারুজ্জামান। স্বেচ্ছাসেবক দলের আরো উপস্তিত ছিলেন সাদেক আহমেদ, হারুন মিয়া, মাসুদ রানা, মাসহুদ আহমেদ, মোহাম্মদ ওমর ফারুক, জাকির হোসেন, সৈয়দ বদরুল ইসলাম, সামাদ আহমেদ, আবদুল আলিম, আনিছুর রহমান, আজহার আহমেদ, ওয়াসিম, ফয়ছল আহমেদ মজুমদার, মোহাম্মদ আছাদুজ্জামান চৌধুরী, শাহরিয়ার পারভেজ, বক্কর মিয়া আনিছ মামুদ, হিরু মোহাম্মদ, বিকাশ আহমেদ, জাবেদ হোসাইন,জাকির হোসাইন, আলি হোসাইন, কায়ের আহমেদ, আসাদুজ্জামান চৌধুরী, আনিস মাহমুদ টিটু, মোহাম্মদ পারভেজ জুয়েল, রফিকুল ইসলাম, রনক মিয়া, দেলোয়ার হোসেন, কবির আহমেদ, আসিকুর রহমান, আব্দুর রউফ, আব্দুল কাদির জিলানী, মো: ফয়েজ উল্যাহ, জসিম উদ্দিন, সঞ্জয় কুমার সাহা, সেলিম উদ্দিন, মো: আবুল হোসেন নিজাম, মিজানুর মিয়া, মানিক মিয়া, আব্দুল আলী, সায়েদ আহমেদ, মো: মুজাহিদ খালিদ, তানবির চৌধুরী, রাশেদ আহমেদ, জাকির হোসেন, ওয়াসেফ আলী, মো: সাদিকুল ইসলাম, সালিক মিয়া,আমিন উদ্দিন,মানিক মিয়া, কাজী আবিদুর রহমান কামাল হোসাইন প্রমুখ।
প্রধান অতিথী এম এ মালেক বলেন অবৈধ সরকার বিএনপির নেতা কর্মীদের মিথ্যামামলা দিয়ে এরেস্ট করে জেলখানা পূর্ণ করছে। আইন আদালতেও কোনো প্রতিকার পাওয়া যায় না। আইন আদালতকে কব্জায় নিয়ে বিএনপি নেতাকর্মীদের সুবিচার থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে। সরকারের হুকুমেই বিচার, আদালতের কার্যক্রম চলে বলেই জামিনে থাকা আজিজুল বারী হেলালের ঠিকানা হয়েছে কারাগারে। হীরক রাজার রাজত্বের মতো শাসন চলছে বলেই বাংলাদেশে আইনের শাসন ও সুষ্ঠু বিচার ব্যবস্থা তিরোহিত হয়ে গেছে। নির্যাতন নিপীড়নের মাধ্যমে দেশবাসীসহ বিএনপি ও বিরোধী দলীয় নেতাকর্মীদের আতঙ্কিত ও ভীত-সন্ত্রস্ত করে বর্তমান শাসকগোষ্ঠী ভয়ঙ্কর দুঃশাসন কায়েম রেখেছে। দেশকে এখন পুরোপুরি বৃহত্তর কারাগার বানানো হয়েছে। বিএনপি নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে প্রতিহিংসামূলক অসত্য মামলা দায়েরের মাধ্যমে মিথ্যা মামলায় গ্রেফতার ও নির্যাতন নিপীড়ন চালানোর উদ্দেশ্যই হচ্ছে বিএনপিকে ধ্বংস করে প্রতিবাদী আওয়াজকে নিস্তব্ধ করা, যাতে অপশাসন দীর্ঘায়িত হয়। আজিজুল বারী হেলাল সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী কন্ঠস্বর বলেই তাকে শারীরিক ও মানসিকভাবে বিপর্যস্ত করতেই তার জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। তাকে কারাগারে প্রেরণ বর্তমান সরকারের হিংসাশ্রয়ী রাজনীতির আরেকটি জঘন্য বহিঃপ্রকাশ। তবে হত্যা-বিচারবহির্ভূত হত্যা-গুম-অপহরণ-মিথ্যা মামলা দায়ের করে গ্রেফতার ও কারারুদ্ধ করার মাধ্যমে দমন-পীড়ন চালিয়ে দেশের বৃহত্তম বিরোধী দল বিএনপিকে নিশ্চিহ্ন করে বাংলাদেশে একদলীয় শাসন প্রতিষ্ঠার আকাক্সক্ষা এদেশের গণতন্ত্রমনা ও স্বাধীনতাকামী জনগণ কখনোই বাস্তবায়িত হতে দেবে না। জনগণ এখন ঐক্যবদ্ধ, যেকোন মুহূর্তে জনগণের প্রবল স্রোত সরকারের পতন ঘটিয়ে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনবেই।প্রধান বক্তা পারভেজ মল্লিক বলেন বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ প্রধান মন্ত্রী দেশনায়ক তারেক রহমানকে বীরের বেশে বাংলাদেশে নিয়ে যাব আমরা বাংলাদেশ তার জন্য অপেক্ষা করছে।একমাত্র তারেক রহমানই পারবেন।বাংলাদেশকে একটি আধুনিক সয়ংসম্পুর্ণ রাস্ট হিসেবে পৃথিবীতে পরিচয় করতে।