• প্রথম পাতা
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • সারাদেশ
  • আইন-আদালত
  • ফিচার
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • অন্যান্য
Daily Nobojug
  • প্রথম পাতা
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • সারাদেশ
  • আইন-আদালত
  • ফিচার
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • অন্যান্য
No Result
View All Result
  • প্রথম পাতা
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • সারাদেশ
  • আইন-আদালত
  • ফিচার
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • অন্যান্য
No Result
View All Result
Daily Nobojug
No Result
View All Result
Home অর্থনীতি

বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর অর্থ পাচার রোধে উদ্যোগ

স্টাফ রিপোর্টার by স্টাফ রিপোর্টার
January 5, 2020
in অর্থনীতি
0
বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর অর্থ পাচার রোধে উদ্যোগ
0
SHARES
6
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter

বাংলাদেশে কার্যক্রম পরিচালনা করছে—এমন বহুজাতিক কোম্পানিসহ বৈদেশিক লেনদেনের সঙ্গে যুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর লেনদেন সংক্রান্ত সব ধরনের তথ্য চেয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, আন্তর্জাতিক লেনদেনের সঙ্গে যুক্ত ৯২১টি প্রতিষ্ঠানকে চিহ্নিত করে প্রাথমিকভাবে তাদের কাছে এ সংক্রান্ত তথ্য চাওয়া হয়েছে। আগামী ১৫ জানুয়ারির মধ্যে প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিস্তারিত তথ্য জানাতে বলা হয়েছে। এর মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানগুলোর কর ফাঁকি চিহ্নিত করা হবে। একই সঙ্গে তাদের কোনো ধরনের অর্থপাচার রয়েছে কি না, তা-ও পরীক্ষা করা হবে।

গত মাসের মাঝামাঝি সময়ে এনবিআরের আওতাধীন ট্রান্সফার প্রাইসিং সেল থেকে প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে আলাদাভাবে এসব চিঠি পাঠানো হয়েছে। এনবিআরের ট্রান্সফার প্রাইসিং সেলের সঙ্গে যুক্ত একজন কর্মকর্তা আমাদের প্রতিবেদককে বলেন, এরই মধ্যে বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান তাদের লেনদেন সংক্রান্ত তথ্য বা ফাংশনাল প্রোফাইল পাঠিয়েছে। আগামী ১৫ তারিখের মধ্যে যারা তথ্য পাঠাতে ব্যর্থ হবে, তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তিনি বলেন, কোম্পানিগুলো কত দিন ধরে বাংলাদেশে কার্যক্রম পরিচালনা করছে, কী ধরনের কার্যক্রম, মালিকানা, স্থানীয় ও বৈদেশিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে লেনদেন, লেনদেনের পরিমাণ—এসব তথ্য চাওয়া হয়েছে। এছাড়া প্রতিষ্ঠান কোন্ কোন্ এলাকায় কার্যক্রম পরিচালনা করছে, কর্মীর সংখ্যা, নাম এবং এ সংক্রান্ত লেনদেনের তথ্যও চাওয়া হয়েছে। এসব তথ্য পরীক্ষা করার পর প্রতিষ্ঠানগুলোতে কর ফাঁকি কিংবা কোনো ধরনের অনিয়ম বা অর্থপাচার রয়েছে কি না—তা উদ্ঘাটন করা সম্ভব হবে।

সূত্র জানায়, এরই মধ্যে এনবিআর নিজস্ব উদ্যোগে শতাধিক বহুজাতিক কোম্পানির স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক লেনদেনের কিছু তথ্য সংগ্রহ করেছে। এর সঙ্গে প্রতিষ্ঠানগুলোর পাঠানো তথ্য পর্যালোচনায় কর ফাঁকিও উদ্ঘাটন হয়েছে। কোনো কোনো প্রতিষ্ঠান স্বেচ্ছায় ঐ অর্থ এনবিআরকে পরিশোধ করেছে।

বিদেশি কোম্পানিগুলোর শাখা কোম্পানির সুদ, মুনাফা, কোনো সম্পদ কিংবা পণ্যের মূল্য মূল কোম্পানিতে পাঠায়। এছাড়া পণ্য বা সেবা আমদানির মূল্যও মূল কোম্পানি বা অন্য কোনো কোম্পানিকে পাঠায়। এটি ট্রান্সফার প্রাইসিং হিসেবে পরিচিত। তবে পণ্যের দর কম বা বেশি দেখিয়ে কিংবা মুনাফার অর্থ প্রেরণে মিথ্যা তথ্য দেওয়ার মাধ্যমে কর ফাঁকির পাশাপাশি অর্থপাচারের অভিযোগ দীর্ঘদিনের। অভিযোগ রয়েছে, এর ফলে বহুজাতিক কোম্পানিগুলো বছরে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করে থাকে। কিন্তু কার্যকর কোনো উপায় না থাকায় এসব কর ফাঁকি অধরাই রয়ে যাচ্ছে। সাধারণত যে সব দেশে কর হার বেশি সে দেশের প্রতিষ্ঠান থেকে নানা কৌশলে কর হার কম—এমন দেশের সহযোগী প্রতিষ্ঠানে অর্থ স্থানান্তর করা হয়। এতে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের আয় বাড়ে, কিন্তু কর কম দিতে হয়। এটি এক ধরনের অর্থপাচার। এতে প্রাপ্য রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে অপেক্ষাকৃত বেশি কর রয়েছে—এমন দেশগুলো। এভাবে বিশ্ব জুড়ে অনেক বহুজাতিক কোম্পানি কর এড়িয়ে যায় বা ফাঁকি দেয়। অতীতে এনবিআর এ ধরনের কিছু ফাঁকি উদ্ঘাটনও করেছে।

শুধু শাখা কোম্পানি এবং মূল কোম্পানি ট্রান্সফার প্রাইসিংয়ের নামে কারসাজির সঙ্গে জড়িত, এমন নয়। অন্য কোনো কোম্পানি পারস্পরিক সমঝোতার মাধ্যমেও মূল্য কারসাজি করে থাকে। এর ফলেও সংশ্লিষ্ট দেশ কাঙ্ক্ষিত রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হয়।

এনবিআরের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, এরই মধ্যে ট্রান্সফার প্রাইসিং সেল থেকে বেশ কিছু বহুজাতিক কোম্পানির লেনদেনের বিশেষায়িত নিরীক্ষা করা হয়েছে। বছরে কমপক্ষে ৩ কোটি টাকা আন্তর্জাতিক লেনদেন হয়, এমন শতাধিক কোম্পানির লেনদেনের তথ্য নিরীক্ষা করা হয়েছে।

বহুজাতিক কোম্পানিসহ আন্তর্জাতিক লেনদেনে স্বচ্ছতা আনার মাধ্যমে কাঙ্ক্ষিত কর আদায়ের লক্ষ্যে সরকার ২০১২ সালে ট্রান্সফার প্রাইসিং আইন প্রণয়ন করে। তবে এটি কার্যক্রম শুরু করে ২০১৪ সালে। এ লক্ষ্যে ট্রান্সফার প্রাইসিং সেল গঠন করা হয়। অবশ্য আইন প্রণয়নের এত দিনেও বৈদেশিক লেনদেনের সঙ্গে যুক্ত কোম্পানিগুলোর লেনদেনে স্বচ্ছতা আনার ক্ষেত্রে প্রত্যাশিত অগ্রগতি হয়নি। সম্প্রতি এনবিআরের বোর্ড সভায়ও ইস্যুটি উঠে এসেছে। ঐ সভায় ট্রান্সফার প্রাইসিং সেলের কার্যক্রম দৃশ্যমান করার বিষয়ে জোর দেওয়ার পাশাপাশি একটি তথ্যভান্ডার তৈরিরও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

এনবিআরের সাবেক সদস্য ড. সৈয়দ আমিনুল করীম ট্রান্সফার প্রাইসিং আইন প্রণয়ন ও এ সংক্রান্ত সেল গঠনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তিনি বলেন, এরই মধ্যে এর সুফল পাওয়া শুরু হয়েছে। ট্রান্সফার প্রাইসিং সেলের কার্যক্রম পুরোদমে চালু হলে বড়ো অঙ্কের কর আদায় করা সম্ভব হবে।

Previous Post

উত্তরে মওদুদ, দক্ষিণে ড. মোশাররফ বিএনপির নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্বে

Next Post

চারদিনের টেস্টে আপত্তি বিরাট কোহলির

Next Post
চারদিনের টেস্টে আপত্তি বিরাট কোহলির

চারদিনের টেস্টে আপত্তি বিরাট কোহলির

হাউজ নং ৫৯৪, ৯৮, কাওরান বাজার
ঢাকা-১২১৫, বাংলাদেশ

ইমেইলঃ [email protected]
বিজ্ঞাপনঃ [email protected]

সম্পাদকঃ ইসরাত রশিদ

সহ-সম্পাদক- জনি জোসেফ কস্তা

সিনিয়র সহ-সম্পাদকঃ নুরুল হুদা

উপদেষ্টাঃ নূর মোহাম্মদ

প্রকাশকঃ আলী আমিন ও মোহাম্মদ ওমর সানী

  • প্রথম পাতা
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • সারাদেশ
  • আইন-আদালত
  • ফিচার
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • অন্যান্য

© 2025 JNews - Premium WordPress news & magazine theme by Jegtheme.

No Result
View All Result
  • প্রথম পাতা
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • সারাদেশ
  • আইন-আদালত
  • ফিচার
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • অন্যান্য

© 2025 JNews - Premium WordPress news & magazine theme by Jegtheme.